Skip to main content

গল্প: প্রপোজ

হাই-স্কুল ছেড়ে কলেজে উঠলাম ।
প্রতিটা বাংলা সিনেমার শেষে যত ফাইটিংই হোক না কেন আমাদের শাকিব খানের প্রেম শুরু হয় কলেজ ওঠার পর থেকে ,প্রতিবারই কলেজের বারান্দায় নায়িকার সাথে ধাক্কা লাগবে ,এই ধাক্কাতেই স্যরি-থ্যাংকিউ-আই-লা-বিউ করে সিনেমার অর্ধেক পার করে দেবে । তাই সেই ছোট্টটি থেকেই শিক্ষা পেয়ে আসছি কলেজে উঠলে পড়াশুনা হোক আর না হোক প্রেম অবশ্যই করিতে হইবে । ইহা কলেজের অলিখিত আবশ্যিক বিষয় । তবে কলেজে উঠে বুঝলাম নতুন যুগের ডিজিটালাইজেসনে নতুন এক সূত্র সকলে মেনে চলে "একই ক্লাসের ছেলে/মেয়ের সাথে আর যাই কর প্রেম করা যাইবে না । "এই সব সিনেমা ,সূত্রে আদর্শীত হওয়ার কারনেই কিনা জানিনা আমার বেশির ভাগ কলেজ বন্ধুর চোখ চলে গেছে হাই-স্কুলে পড়া মেয়েদের দিকে (আমার না গেলেও) । আর আমাদের অতি প্রিয় বান্ধবীরাও উপর লেভেলের ভাইয়াদের বয়ফ্রেন্ড নামক অতি মানবে পরিণত করে আধা আধা ঘর সংসার খেলা শুরু করে দিয়েছে । এদের ছাড়াও আরও কিছু ছেলে আছে ।তারা পাশের বাড়ি রুমকি-ঝুমকি থেকে শুরু করে ফেইসবুক ,টুইটার ,বারাক ওবামার দুই মেয়েকে পর্যন্ত পটানোর অনেক চেষ্টা-চরিত্র করেও শেষ পর্যন্ত কিছুই করতে পারে নাই ।এখন তারা "এক দিন না একদিন আমাদেরও হবে,তোদের চেয়ে হাজার গুণ ভাল হবে" এই ডায়লগ ছেড়ে পথের দিকে চেয়ে বসে আছে ।শেষের দলটায় আমার অবস্থান ।একদিন আমারও হবে এমন ভেবে আপাতত এই পার্টটাকে স্থগিত রেখেছিলাম ।বন্ধু-টন্ধু ,কলেজ ,প্রাইভেট সবমিলে ভালই চলছিল ।
সেদিন হেঁটে হেঁটে প্রাইভেট থেকে সরাসরি কলেজ যাচ্ছি । সাথে কলেজের কিছু বন্ধু এবং বান্ধবী । গল্প করতে করতে যাচ্ছি । একই রাস্তায় হাই-স্কুলের মেয়েরাও স্কুলে যায় । দেখলাম আমাদের থেকে অনেক দূরে একটা মেয়ে কালো ব্যাগ ঘাড়ে ভালই স্টাইল নিয়ে যাচ্ছে । এক সাথে প্রাইভেট পড়া আমার তিন বান্ধবীর মধ্যে রুমানা পর্দানশীল , বোরখা পরে সবসময় । ওর সাথে ফাইজলামি আবার আমার ভাল জমে । রুমানাকে ক্ষ্যাপাতে সেই মেয়েটাকে দেখিয়ে বললাম "এরাই মেয়ে ,স্টাইলটা দেখছিস ,এদের মত একদিন বের হ সব ছেলে তোর উপর হুমড়ি খেয়ে পড়বে ।"
রুমানা রেগে বলল "এই রকম ! তোর এরকম মেয়ে পছন্দ ,ছি !"
আমি বললাম "দেখ আমি আমার পছন্দের কথা বলি নাই ,তোকে কিছুটা ঞ্জান দিলাম বুঝছিস ।"
রুমানা বলল "অত ঞ্জান দিতে হবে না ,তোর মেয়েটাকে পছন্দ হইছে এটাই হল কথা ।" রুমানার কথায় অন্যরা সাই দিতে লাগল ।
আমি বললাম "কখনও না ,তোরা আজ কাল একটু বেশি বুঝছিস ।"
হাবীব বলল "দোস্ত খারাপ না ,তোর চয়েস আছে ।"
ফারজানা আমাদের এখানে নতুন এসে ভর্তি হয়েছে । সে বলল "হুমম ,তোমার সাথে মানাবে ।"
আমাদের মাঝে শারমিন কম কথা বলে । সেই শারমিনও বলল "পছন্দ হইছে বললেই হয় এত কথার কি আছে ।"
সবাই ঘুরে ফিরে রুমানার পক্ষে কথা বলা শুরু করল । আমি পড়লাম বিপদে ।
শেষ পর্যন্ত বাধ্য হয়ে বললাম "ওকে ,ওকে ,আমার পছন্দ হইছে ,এবার সবাই খুশি ?তোদের বলি একটা বুঝিস আরেকটা ,আর কোনদিন যদি আর কাউকে নিয়া কমেন্ট করছি ।"
রুমানা জিতে গিয়ে বলল "নিশাতকে তোর পছন্দ হইছে ,দ্যাখ আমি ঠিকি ধরছিলাম।"
"নিশাতটা আবার কে?"
"কে আবার !তোর ভালোবাসার মেয়েটা ।"
"ওর নাম নিশাত নাকি! নামটা সুন্দরতো ।"
সেইদিন থেকে শুরু হল রুমানার আমাকে নিশাত বলে ডাকাডাকি ।উঠতে বসতে চলতে ফিরতে কানের কাছে শুধু নিশাত ,নিশাত ,নিশাত । এরপরে আরও দু-তিন দিন ওকে বোঝানোর চেষ্টা করলাম কোন লাভ হল না ।বোঝাতে গিয়ে আরো যেন উৎসাহ পেয়ে গেল । নিশাত নামটায় এত অভস্থ হয়ে গিয়েছিলাম যেন আমাকে নিশাত বলে ক্ষ্যাপাবে এটাই স্বাভাবিক হয়ে গেল । এরকম ভাবে চললেও ভালো ছিলো কিন্তু এর মধ্যে আরেক ঘটনা ঘটল । বাংলা ক্লাশে স্যার "বিলাসী" পড়াচ্ছেন আর রুমানা পাশে বসা ফারজানার সাথে সমানে গল্প করে যাচ্ছে ।স্যার পড়ানো বন্ধ করে বলল "কে কথা বলে?কে কথা বলে?" আমার আসেপাশের ছেলেরা রুমানা,ফারজানাকে দেখিয়ে দিল । স্যার এবার আমাকে দাঁড় করিয়ে বলল "এই আসিফ ,দেখিয়ে দে কে কথা বলে?"আঙুল দিয়ে ফারজানাকে দেখিয়ে দিলাম কিন্তু উঠে দাঁড়াল রুমানা । স্যার রুমানাকে বকা ঝকা করে সারা ক্লাশ দাঁড় করিয়ে রাখল । রুমানা দাঁড়ানোর সাথে বুঝলাম এগারো নম্বর বিপদ সংকেতে আছি মাঝ সমুদ্রে ঘূর্ণিঝড় শুরু হয়ে গেছে । ক্লাশ শেষে ওইদিন আর কোন কথা বলল না । তাহলে সামনে কিছু একটা অপেক্ষা করছে আমার জন্য ।

তার তিন দিন পরের কথা । রুমানা হঠাৎ বলা শুরু করল ও নিশাতকে আমার কথা বলে দেবে ।নিশাত নাকি ওর ছোট বোনের বান্ধবী । বুঝলাম আমাকে দেখে নেয়ার দিন ঘনিয়ে আসছে । আমি এলাকার অনুষ্ঠানে টুকটাক গানটান গাই , মোটামুটি পরিচিত একজন ছেলে । তাই এর ফলাফল আর যাই হোক আমার জন্য ভালো হবে না ,মান-সম্মানের ব্যাপার স্যাপার ,ফাইনাল একশন নিতে হবে । আমি বেশ খুঁতখূতে টাইপের তাই ব্যাপারটা ছেড়ে দিতেও পারছিলাম না । উচ্চপর্যায়ের গোল টেবিল বৈঠক ডেকে এটাযে বাড়াবাড়ি তা বলে দিলাম । কিন্তু আমি জানি রুমানাকে ওর জায়গা থেকে সরানো অসম্ভব । এরকম খেলা যে এবার প্রথম তা নয় এর আগেও এমন হয়েছিল তবে বেশির ভাগই শেষ পর্যন্ত আমি হেরেছি রুমানা জিতেছে ।তাই এই ব্যাপার গুলো আমার কাছে পরিচিত হয়ে গেছে । আমার এবার অন্য রাস্তা দিয়ে এগোতে হবে । রুমানার সামনে ভাব নিয়ে বললাম ওই সব মেয়ে আমার কাছে কিছুই না ।ওদের প্রপোজ করা দু মিনিটের ব্যাপার ।রুমানা বলল "তুই করবি প্রপোজ !তোর মত এত ভীতু ছেলে প্রপোজ করতে পারে আমার বিশ্বাস হয় না । রিয়াজ কে দেখেছিস (এ রিয়াজ বাংলা ছবির নায়ক না ,রুমানার বয়ফ্রেন্ড) ওর মত সাহস থাকা লাগে ।"
“তোর রিয়াজকে নিয়ে অনেক গর্ব তাই না ?”
“এখানে গর্বের কি দেখলি !যেটা সত্য সেটাই বললাম ।আচ্ছা আয় বেট লাগি তুই শনিবারে নিশাতকে প্রপোজ করবি পারলে সাড়ে তিনশ দেব না পারলে পাঁচশ দিতে হবে ,রাজী ?”
“আমার বেলা পাঁচশ আর তোর বেলা সাড়ে তিনশ ভাল অংক পারিস দেখি ?”
“আমার কাছে সাড়ে তিনশ টাকাই আছে রে ,তুই রাজি কিনা সেটা বল ।”
খানিক ভেবে বুঝলাম রাজি হওয়া ছাড়া উপায় নেই , সবার সামনে মান-সম্মানের ব্যাপার । পরে ভেবে কিছু একটা করতে হবে ।বলে দিলাম "রাজি" ।

রুমানা সবাইকে সাক্ষী করল এবং জিতলে ও সবাই তার ভাগ দেবে সেটাও বলল ।আমি ছক কাটলাম আমাকে কি করতে হবে ,প্রথমে গেলাম সজীবের কাছে । সজীব নিচের ক্লাশে পড়ে । নিচের ক্লাশে পড়লেও আমার সাথে ভাল খাতির আছে । ওকে দায়িত্ব দিলাম যে ভাবেই হোক নিশাতের সাথে আমার দেখা করিয়ে দিতে হবে । সজীবকে দায়িত্ব দেয়ায় ওর পেছনে খরচপাতি গেল । যে পরিকল্পণা করেছি তাতে সাড়ে তিনশ টাকা আমার পকেটেই ঢুকবে তাই খরচ নিয়ে মাথা ঘামালাম না । দুই দিনের চেষ্টার পর শেষ পর্যন্ত নিশাতকে তার প্রাইভেটে পেলাম । আহামরি কোন মেয়ে না । সেদিন যে স্টাইল নিয়ে দেখেছিলাম তা নেই ,মাথায় স্কার্ফ পরে আছে । নিশাতকে সবকিছু খুলে বললাম ,ঘটনার সময় যেন উল্টাপাল্টা কিছু না করে বলে যে ওর কোন ইচ্ছে নেই সেটা বলে বুঝিয়ে দিলাম ,এটা যে সাজানো নাটক রুমানা যেন কোন ভাবেই টের না পায় ।ক্লাশের মাঝে রুমানা বলল আমি মত পাল্টাবো কিনা ।আমি মনে মনে হেসে বললাম “না” ।রুমানা গজ গজ করে বলল “তাহলে শনিবারের জন্য রেডি থাক” ।
আমার জীবনে শনিবার আসল । বেলা দুইটায় রুমানা ,আমি আর কয়েকজন বন্ধু মিলে নিশাতের স্কুলে গেলাম । এসময় ওদের স্কুল ছুটি হয় । প্লান হচ্ছে স্কুলের পাশের আম গাছের নিচে আমি দাঁড়িয়ে থাকব ,রুমানা নিশাতকে ডেকে আনবে ,আমার ফোনের ভয়েস রেকর্ডার অন থাকবে , আমি প্রপোজ করবো পরে ভয়েস রেকর্ডার থেকে জানা হবে আমি ঠিক কি কি বলেছি । আমি নিশাতর জন্য দাঁড়ালাম । স্কুল ছুটি হবার কিছুক্ষণ পর রুমানা নিশাতকে পাঠিয়ে দিলো । নিশাত গুটি গুটি পায়ে আমার দিকে যত এগিয়ে আসতে লাগল আর আমার হার্টবীট ততজোরে বেড়ে চলতে লাগল কারণ সজীব যে নিশাতের সাথে দেখা করিয়ে দিয়েছিল এই সেই নিশাত না !আলাদা নিশাত !ব্যাগ দেখে চিনলাম সেই কালো ব্যাগের নিশাত ।মেয়েটা মিটিমিটি হাসছে । হিসেবে বড় গন্ডগোল হয়ে গেল ।আসার সাথে সাধারণ কিছু কথা বলে আসল কথা বলতে গিয়ে আটকে গেলাম । কোন ভাবেই বলতে পারছি না ।জানি বিষয়টা মিথ্যা ,শুধু মজা করার জন্য তাও পারছিনা। ওর হাসি দেখে বুঝতে পারছি কি বলতে ডেকেছি আন্দাজ করেছে না হয় ও সব কিছু জেনেই এসেছে ।কেন পারছিনা সেটাও বুঝতে পারছি । নিজের মনকে ধোকা দিতে দিতে অনেকটা পথ পাড়ি দিয়েছি এবার সেটা হচ্ছে না। মন এবার আর আমার কথা শুনছে না সত্যিটাকে আকড়ে রাখতে চাইছে ।আমি জানি যতই নাটক সাজাই না কেন আমার দ্বারা আর কাউকে প্রপোজ হবে না । মনকে অনেকবার বুঝিয়েছি এটা সম্ভব না ।এই সত্যি আকড়ে রাখতে ৫০০ কেন কোটি টাকা হারতেও রাজি ।ও একের পর এক বয়ফ্রেন্ডের গল্প বলে আমি সব শুনি তারপর নিজেকে নিজে বলি আসলেই আমাদের মধ্যে সম্ভব না ।আস্তে আস্তে বুঝলাম এই কর্পদহীন আবেগ ভরা হৃদয় নয় ও চায় সত্যিকারের ,যাকে বয়ফ্রেন্ড বলা হয় ।বয়ফ্রেন্ড যে বাইকে নিয়ে ঘুরবে ,রাতের পর রাত ফোনে কথা বলে প্রেমের বন্যা বইয়ে দেবে ,অন্য ছেলে চান্স নিতে চাইলে দলবল নিয়ে একটা ঠ্যাং ভেঙে দিয়ে আসবে ।আবার তাকে পাল্টিয়ে নতুন এক জনকে নিতেও সময় লাগবে না । থাক আমি সেরকম হতে পারব না ।রুমানা তোকে কেন যে পাগলের মত ভালবাসি আমি নিজেও জানি না ।এত তাড়িয়ে দিস ,এত ছোট করিস তবু তোকে ছাড়তে পারি না ।আমি হয়ত ফ্রেন্ড আছি ফ্রেন্ড থাকবো ,চির জীবন যদি ফ্রেন্ড হিসেবে কাছে রাখিস আমি তাতেও রাজি ।এই বয়সন্ধির ভালোবাসা সবার জীবনে আসে , হয়ত বড় হয়ে গেলে কেউ আর এটাকে গুরুত্ব দেয় না , হয়ত আমিও দেব না ,কিন্তু তুই এমন একটা জায়গায় আছিস তোকে সরাতে পারবো না । তুই হল...

কি হল ভাইয়া কথা বলছেন না যে ,আমার কিন্তু দেরি হয়ে যাচ্ছে
নিশাতের কথায় হৃদয়জগৎ থেকে আমগাছ তলায় ফিরে এলাম ,ওহ্যা আচ্ছা ঠিক আছে তুমি যাও তাহলে ।

কিন্তু রুমানা আপু যে বলল আমাকে কি বলবেন ।
ও হুম না থাক তেমন কিছু না আজ যাও ।
আচ্ছা ঠিক আছে ভাইয়া আসি তাহলে ।

একটু দাঁড়াও ,যাবার সময় রুমানাকে বলে যেও তো আমি হেরে গেছি
আচ্ছা ভাইয়া। ভাইয়া কিছু মনে না করলে একটা কথা বলি ।
বল
রুমানা আপু সম্ভবত আপনাকে লাভ করে ।
তুমি কেমন করে জান!!!
আমি সোহানীর(সোহানী রুমানার ছোট বোন) বেষ্ট ফ্রেন্ড ।রুমানা সোহানীকে সব কিছু শেয়ার করে ,আর সেগুলো সোহানী আমার কাছে এসে গল্প করে ।আমি যতদূর দেখেছি আপুর সব গল্প আপনাকে ঘিরে ।
আমাকে ঘিরে !
হুমম ।
তুমি জানো কিনা জানি না ,রুমানা এপর্যন্ত দু বার বয়ফ্রেন্ড পাল্টিয়েছে এখন তিন নম্বরটা চলছে । তাই তোমার ধারনা ভুলও হতে পারে ।
তা হতে পারে তবে আগের বয়ফ্রেন্ড গুলো কেন চলে গেছে জানেন ?ওদের সামনে নাকি আপু শুধু আপনার গল্প বলত ।বর্তমান রিয়াজ ভাইয়ার সাথেও সমস্যা চলছে ।

তাই নাকি !
হুমম ।আর আজকে বাজির কথাও আমি জানতাম ।
তুমি জানতে ! কে বলল তোমাকে ?
রুমানা আপু ,আরও বলেছে আপনার বলার সাথেই যেন রাজি হয়ে যাই ।তারপর আপনি কি করেন ওনার দেখার নাকি খুব শখ ।আপনিতো বলতেই পারলেন না ।
ও ।

আর আপনার ফোন টা আমাকে দিন ।
কেন কেন?
যে কথা গুলো বললাম আপু শুনলে আমার খবর আছে ,রেকর্ডটা ডিলিট করতে হবে ।
আচ্ছা আমি করছি ।
আপনি আবার আপুকে কিছু বলবেন না ।
আচ্ছা বলব না ।
তাহলে আমি যাই ভাইয়া ।
আচ্ছা যাও ।
নিশাত চলে গেল ।আমি গাছ তলা থেকে মামুনকে ফোন দিলাম “দোস্ত ,কি অবস্থা ?হুমম সব খবর ভাল ।এখন টাল আছিস না ভাল ?ভাল ,আচ্ছা শোন তাহলে একটা কাজ করতে পারবি ? হুমম একটা ছেলেকে পিটাইতে হবে ।না না আমারে কিছু করে নাই আমার এক ক্লোজ বান্ধবিরে ডিস্টার্ব করে ।নাম ,নাম হচ্ছে রিয়াজ ,এবার এইস এস সি দিল ,হুমম সবুজের বড় ভাই।দেখ আবার আমার নাম জাতে না হয়,খরচাপাতি যা লাগে আমি আছি,না ,না ,তুই না বললেই কি হয় ,আর হ্যা এলাকার মেয়েরে ডির্স্টাব করে সে হিসেবে ধরিস । ওহ্যা আর একটা কথা একটা পালসার যোগাড় করে দিতে পারবি ?আচ্ছা ডিসকভার হলেও চলবে ।এক জনরে নিয়া একটু ঘুরব ,না না রুমানাকে নিয়ে না ,নাম ,নাম নিশাত,নাইনে পড়ে। একজনকে দেখাতে হবে আমিও কিছু পারি।” ।

Comments

Popular posts from this blog

Abar ( আবার ) Lyrics - Minar Rahman

Abar ( আবার ) Lyrics - Minar Rahman তুমি কি আমার হাসি মুখের আবার কারন হবে ?  তুমি কি আমার শত ভুলের আবার বাড়ন হবে ? দেবো না জল আসতে চোখে ,  কোনদিনও আর ,  আর একটি বার দাও যদি জল মোছার অধিকার । তুমি কি আমার হাসি মুখের আবার কারন হবে?  তুমি কি আমার শত ভুলের আবার বাড়ন হবে ?  আমি তোমার নতুন ভোরের সূর্য হতে চাই ,  আমি আবার তোমার আসার প্রদীপ হতে চাই ।  দেবো না জল আসতে চোখে,  কোনদিনও আর,  আর একটি বার দাও যদি জল মোছার অধিকার ।  তুমি কি আমার হাসি মুখের আবার কারন হবে?  তুমি কি আমার শত ভুলের আবার বাড়ন হবে?  মুছে ফেলো অভিমানের দাগটি তুমি এবার,  হাসির আলো,  আমায় করো আলোকিত আবার । দেবো না জল আসতে চোখে,  কোনদিনও আর,  আর একটি বার দাও যদি জল মোছার অধিকার।  তুমি কি আমার হাসি সুখের আবার কারন হবে?  তুমি কি আমার শত ভুলের আবার বাড়ন হবে? Song: Abar Singer: Minar Lyrics: Snahashish Ghosh Music: Rezwan Sheikh Cast: Siam & Saira DOP: Suman Sarker Direction: Mahmudur Rahman Hime Asst director team: Emran Robin, Dipto...

Bangladeshi Movie Download Sites (বাংলাদেশী মুভি ডাউনলোড)

NEXTGEN BD - http://180.200.238.22/ Orangebd- orangebd home bd http://103.3.226.206/ Bangla Movie Download Sites new bangla movie Bangladeshi movies

এই. রাস্তা গুলো লাগে বড় অচেনা Lyrics [Bangla] | ai rasta gulo lage | দেবী (debi) by ADNAN ASHIF | bangla new song 2018

এই. রাস্তা গুলো লাগে বড় অচেনা. আকাশটার সাথে নাই জানাশোনা... এই. রাস্তা গুলো লাগে বড় অচেনা. আকাশটার সাথে নাই জানাশোনা... আমি তোর. প্রেমেতে অন্ধ  ছিলো চোখ কান সব বন্ধ..... থেমে গেছে জীবনের লেনাদেনা...................... সেই পুরোনো রাস্তাটায়.  আজ একা একা হেটে  যাই  হচ্ছনা হিসাবের বনিবনা...  এখন এমনি করে  ভালো  কেমন করে বাসি অন্য কোনো পাখিকে ।।।।। তার চেয়ে ভালো ছিল তুই নিজ হাতে খুন করে.. যেতি,,,,  আমাকে......... এই দুপুর রোদের ভিড়ে  একটু খিদে পেলে  তোর  নাম্বারটায় ফোনতো আর ঢোকেনা...  তুই তো জানিস  ঠিক  তুই ছাড়া আমার  মুখের অমৃতটাও একা  রোচেনা.....  মাঝরাতে তোর SMS er Tone  আমার গভীর  ঘুম টাকে আর ভাঙ্গায় না ব্যস্ত নগড়ে  আমার বুকের গভীরে  তোর মাথা রাখা মনটাকে রাঙ্গায় না,,,,,  এখন এমনি শত যন্ত্রনা  কেমনি করে বলি  অন্য কোনো সাথীকে,,,,,  তার চেয়ে ভালো ছিল তুই নিজ হাতে খুন করে.. যেতি,,,,  কতনা ভাল হত তু্ই আসতি যদি ফিরে স্বপ্ন দিয়...