Skip to main content

Posts

Showing posts from June, 2016

এলোমেলো প্রতিটা লাইন

তুমি আর আমি না বুঝে কতটা গল্প লিখেছি খাতায় হাতে হাত রেখে এক পথে হেঁটে জীবন পারের আশায় সেই সব পথ আজ হারিয়ে স্মৃতি হয়ে শুধু হাসে দুজনার পথ দুদিকে চলেছে জীবন সাগরে ভেসে মায়াগুলো সব মেঘ হয়ে ওড়ে একগাদা জল নিয়ে কেউ সাথে নেই দেখবে না কেউ ঝড়ে যা বৃষ্টি হয়ে সেই শেষ কবে পথ হেটেছি তোমাকে পাশে রেখে মৃত স্মৃতি নাকি জমা অভিমান আজ কাকে তুমি নেবে? জোর করা হাত কাঁপা কাঁপা ঠোঁটে ছুয়েছে মনে আছে সুগভীর চোখে তাকাতে দাওনি ফিরিয়ে নিয়েছো লাজে বদ্ধ ঘরের মৃদু মৃদৃ আলো মাথা রেখেছিলে বুকে হৃদয়টা নেড়ে কথা দিয়েছিলে থাকবে সুখে দুখে দুজনার সেই অজানা লালসা সিড়িগুলো শুধু জানে চুপি চুপি তুমি কত ভালোবাসো বলেছো আমার কানে সেই সব সুখ দুখ হয়ে যায় রূপকথাদের পাতায় তোমার বাড়ির আঁধ পাকা রোড তীর হয়ে বুকে বাঁধায় অভিমানি তুমি বোকাবোকা আমি রাগ হয়ে যেতে বেশি কত রাত জেগে মাপামাপি হত ভুলটা যে কার বেশি না মানলে বাড়ি পালিয়ে যাবো খাবো নিজেদের কাজে সব প্লান আজ মরা ফুল হয়ে আছে ডায়রির ভাজে ভুল কার ছিল ছিল কার দোষ আমি খুজি ভালবাসা অতীতে তোমার দায়িত্ব আর ব্যস্ততা দিয়ে ঠাসা এক জীবনের এক ভালবাসা তাও নিয়ে গেলে নিজে কোন পৃথিবী উপহার দিলে অতীত ফির

মিষ্টি বৃষ্টি

বৃষ্টি যেন মিষ্টি লাগে, হৃদয়টা গায় গান বই খাতা সব ছুড়ে ফেলে চায় যে তাকে প্রাণ পাগল পাগল মনটা আর উড়ছে যেন জান আরে দাঁড়াও, বন্ধু না হয়, মন হবে খানখান। চাইছো তাকে, বুনছো স্বপ্ন, স্বপ্ন নদীর বাঁকে, ভাবছো তুমি, স্বপ্ন পূরণ, হবে পেলে তাকে। পেয়ে যদি, হারাও তাকে, ভেবেছো একবারো, স্বপ্ন পঁচবে, পঁচবে বুকটা, স্বপ্নচুর এবারো। না না শেষ হইনি তখনও তার দেয়া সব সাজা, কাচের মত ভাঙ্গবে হৃদয়, তুমি রাজ্যবিহীন রাজা। বুঝবে ছাড়লে রক্তের সাথে কষ্ট মেশার স্বাদ ভালবাসা দিয়ে হয়না কিছু, এটা বালির বাঁধ। হাজার লাভিউ, হাজার শব্দ, হাজার সময় মিশে কতটা তাকে ভালবেসেছিলে বুঝবে সবার শেষে।

আজও বৃষ্টি হচ্ছে

দেখেছো কি কান্ড! এই ঝুম বৃষ্টির মাঝে তোমায় মনে পড়ে গেল! বৃষ্টির ঝমঝম শব্দ কতটা নিষ্ঠুর হয় টের পাচ্ছি। শব্দটা শুনছো? অবিরত ঝমঝম ঝমঝম। একটা সময় আমাদেরও বর্ষা ছিল। তোমার মনে আছে? তখনকার বৃষ্টিতেও এই শব্দটাই হত আর তোমার ভিজতে ইচ্ছে হত। আমি ভিজতে বারণ করতাম তোমাকে। তোমার মাঝে ছিল বৃষ্টি ভেজার দুষ্টুমি, আমার মাঝে ছিল তোমার ঠান্ডা লেগে অসুখ করার ভয়। সে ভয় হৃদয় থেকে আসত। তখনকার দিনে তোমাকে নিয়ে খুব চিন্তায় থাকতাম জানো! এরকম বৃষ্টি এলে সে চিন্তা আরো বেড়ে যেত। আমার কথা না শুনে তুমি প্রতিবার ভিজতে তার পরদিন শুরু হত জ্বর, সর্দি, গলাব্যথা। আমার কিন্তু সব মনে আছে। আমার কথা না শোনায় তোমাকে বকতাম। কত অধিকার ছিল তোমার উপর আমার! আজও বৃষ্টি হচ্ছে, তোমার কথা মনে পড়ছে। তবে দেখো এই বৃষ্টি কিন্তু আর আমাদের নেই। এ বৃষ্টি নতুন কোন কপোতকপোতির। হয়ত এই সময় কোন কপোত তার ঠিক তোমার মত দুষ্টুমি ভরা কপোতিকে বলছে- "এর পর থেকে তোমার সব কথা শুনব, তুমি প্লিজ বৃষ্টিতে ভিজো না। " এই বৃষ্টিটা তাদের এই বৃষ্টি এখন তাদের জন্য ঝরে আমাদের আর নেই। দেখেছো বারবার ভুলে যাচ্ছি আমাদের মাঝে "আমাদের" শব্দটাই আর নেই ক

বিয়ের জন্য বিয়ে

প্রেমের জন্য প্রেম করব বিয়ের জন্য বিয়ে কালার দেখে বউ বাছবো অনেক সময় নিয়ে . হোকনা সে যে জামাত শিবির হোকনা জলসা কামী ফরসা মুখের চামড়া হল সবার চেয়ে দামী . আমার লেভেল আমার টাকা কিনবো যেমন খুশি পকেট দেখে মেয়েকে দেবে মেয়ের বাবা, মাসি . মনের মত মন কে খোজে? চোখের মত চোখ? কেউ মানে না, কেউ শোনে না মনের দেখা হোক . অলস সকাল, অলস বিকাল ব্যস্ত হবে রাতি বিয়ের পরে রাতটুকু চাই মন দিয়ে কি কাজি?

ছেলেটা শোনে শুধু হৃদয়টা কি কথা বলছে

কোন ছেলে আজ দেখছে রাতের আকাশটা প্রেম টেম নয় সে ভাবছে দেখে আকারটা কোন ছেলে আজ বই নিয়ে শুধু শুধু পড়ছে ক্লাশ বই নয় তার শরতের লেখা মনে ধরেছে কোন ছেলে সাইকেলে চাকা তুলে চালাতে চাচ্ছে কোন ছেলে গিটারে টুংটুাঙে এলাকার কাক তাড়াচ্ছে কোন ছেলে গেমে মজে মারছে ধরে ভিলেনদের কোন ছেলে ছবি তোলে, তোলে না শুধু মানুষের কোন ছেলে হঠাৎ সবছেড়েছুড়ে আঁকছে গাছটা কোন কেন ছেলে শুধু কোড লিখে বাজায় রাতের পাঁচটা কোন ছেলে আঁকে লম্ব ব্যস ভূমি গণিতের রাত থেকে ভোর হয় অংকটা মিলিয়ে সে ছাড়বেই কোন ছেলে বোঝে না রাজনীতির মার প্যাচটা শুধু বোঝে দেশটা যাক গেলে চলে যাক জানটা কতশত ছেলে আজও নিয়ম ভেঙে করে ছারখার ব্যাট নিয়ে রোদে খেলে দুপুরটা চলে যায় বারবার তোমরা যে বল তারা বোকা বোকা কত কিছু করছে ছেলেটা শোনে শুধু হৃদয়টা কি কথা বলছে ছেলেটা শোনে শুধু হৃদয়টা কি কথা বলছে ছেলেটা শোনে শুধু হৃদয়টা কি কথা বলছে

প্রেম কেটেকুটে হাত দিয়ে মাপি

এক পা', দু পা'য় একটু শুরু স্বপ্নরা ফিরে আসে ঢিলেঢালা এই বোকাসোকা মন সব ভুলে গিয়ে হাসে এক পা দুপায় একটু শুরু যাচ্ছিল একেবেঁকে অগোছালো এক জীবনের তারে সুর ওঠে কোথ্থেকে এক পা শেষে দু পা এগোই কপাল নাকি ফাটা এক পা পিছই, দুই পা পিছই করে দিয়ে সব ফাঁকা এক দেয়ালে আটকে রাখা সব স্মৃতিদের জাল প্রেম কেটেকুটে হাত দিয়ে মাপি ক'ইঞ্চি কপাল এক পা দুপায় শেকলে বাঁধা হাটতে করেছি মানা সব না পাওয়ার সব চাওয়াতে পর্দা আমার টানা

পৃথিবী একদিকে, আরেক দিকে মহাশূন্য

ও চোখে ভাল করে শেষ যে বার তাকিয়েছিলাম সব কবিদের কবিতা মিথ্যে হয়ে গেল সেদিন। তোমার চোখ দুটো একটুও ভাল না। . ভাবলাম মশারি না টাঙিয়ে আজ একটু ঘুমাই ঠিক যখনই তোমার কথা মনে পড়ল, একটা মশা কানের পাশ দিয়ে উড়ে গেল। মশার উপর মেজাজ খারাপ হয়ে গেল, মশা মারতে কেন ড্রোন উইজ করা হচ্ছে না তা নিয়ে ভাবতে শুরু করে দিলাম। দেখেছো তুমি কত তুচ্ছ, মশার চিন্তার কাছে তুমি হেরে গেলে। . সেদিন যখন ডক্টর আপুটা বলল, সর্বনাশ! আপনার রক্তের গ্রুপ "তুমি" পজেটিভ- আমি একটুও বিচলিত হয়নি। আমি সেদিন প্রথম নিজ উদ্যোগে রক্তদান কর্মসূচীতে চলে গিয়েছিলাম ঠিক করেছি তিন মাস পর আবার যাব, বারবার যাবো আমার রক্তের মাঝে তোমাকে রাখতে চাই না . এক রাতে দুঃস্বপ্ন দেখলাম ভরা পূর্ণিমায় তুমি আর আমি একসাথে বসে আছি আমি তোমার কোলে মাথা রেখে মস্তবড় নীলাভ চাঁদকে দেখছি চারপাশে কেমন ভাল লাগা, ভাল লাগা পরিবেশ যতটুকু মনে পড়ে তুমি চুলে বিলিকেটে দিচ্ছিলে ঘুম ভাঙ্গার পর মিনিট খানেক লেগেছিল নিজেকে সামলাতে ঢকঢক করে পানি খাই নি, তাড়াতাড়ি ফোন বের করে নতুন খাওয়া ক্রাশদের মনযোগ দিয়ে দেখেছিলাম সেদিন। তোমাকে স্বপ্ন থেকে সরানোর এটাই সাইন্টিফিক উপায়। চেয়েছ

অতীত আধপোড়া এক চ্যালাকাঠ

চোখ বোজানো সময় তোমার ব্যস্ততা নাকি একাকিত্ব এই শহরে ঝাঝালো মেজাজ তোমার পরাবাস্তব নাকি অদৃষ্ট তোমার বোঝানোর শব্দ থাকে না কেন? সে শব্দ কে চুরি করে দেয়াল বানিয়ে দিয়েছে সে দেয়ালে মাথা ঠোকাকে স্বর্গ ভাব তুমি লম্বা পায়ার টেবিলে বসা দিনগুলি কি পর হয় সে তোমাকে একা রাখতে পারে না পারে না হৃদয় কাপানো উপন্যাসের দিনগুলি "তুমি বরুনা হলে হব আমি শুনীল" এর দিনগুলি নাকি তারাই তোমাকে একা করেছে তোমার অতীত আধপোড়া এক চ্যালাকাঠ অতীতের ভূত ঘাড় মটকায় মাঝে মাঝে তোমার উপরে অতীত নীচে মহাবিশ্বের কোন অজানা স্থান সে স্থানে কেউ নেই, কোন নভোচারী আসেনি খুব সকালের মিষ্টি রোদের আড়ালো তো সূর্যটাই লুকোনো থাকে

একটি শর্টফ্লিম বানানো

২০১৪ সালের নভেম্বর মাস। শীতে আর কুয়াশায় ফুলবাড়িতে সবার জড়সড় অবস্থা। এরকম একটা দিনে আন্তর্জাতিক শিশু চলচিত্র উৎসবে স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা জমা দেয়ার তারিখ ঘোষনা করা হল। এখানে সারা দেশ থেকে জমা হওয়া ছোটদের তৈরি শর্টফিল্ম দেখানো হয়। ভেবে রেখেছিলাম এবার একটা শর্টফ্লিম বানিয়ে জমা দেবো। বয়স গুণে দেখি আমার বয়স ঠিক একমাস আগে ১৮ পেরিয়েছে। চেহারায় বুড়ো বুড়ো ভাব চলে এসেছে। আমি শিশু থেকে বড় হয়ে গেছি। সিনেমা জমা দিতে পারব না। :( . মন খারাপ করতে যাবো ঠিক এসময় ঘোষণার এক কোণে চোখ আটকে গেল। নতুন একটি বিভাগ খোলা হয়েছে। সেখানে বুড়োরাও সিনেমা জমা দিতে পারবে। সেটা হতে হবে বাল্য বিবাহ নিয়ে। যাক সুযোগ পাওয়া গেছে। দুই রাত না ঘুমিয়ে কয়েকটা গল্প লিখে ফেললাম। বন্ধু লিমনকে বাসায় এনে গল্পগুলো পড়তে দিলাম। লিমন "প্রশ্ন" গল্পটা পড়া মাত্র লাফ দিয়ে উঠে বলল " অস্থির! ফাস্ট পুরস্কার পেয়ে গেছি। এত সুন্দর কাহিনী বানাতে পারলে ফাস্ট হবেই। এটা বানাতেই হবে।" . আমি ওর লাফানি দেখে শর্টফ্লিম বানানোর আশা ছেড়ে দিলাম। কারণ যে বিষয়ে লিমন লাফায় সেগুলো একটাও আলোর মুখ দেখে না। কেন দেখে না সেটা পরের টুকু পড়লে বুঝবেন। ক

অ্যারেন্জ ম্যারেজ

অ্যারেন্জ ম্যারেজ করা স্বামীর বাসর রাতের যৌন সম্পর্ককে আমার কাছে অস্বাভাবিক লাগে। দুই তিন দিনের দুই ফ্যামিলির কথা বলা, তারপর ঠিক হওয়া বিয়েতে একটা মেয়ের সাথে যৌন সম্পর্ক করে ফেলা! এত সহজ কি বিষয়টা!? ভাল না বেসে সম্ভোগ তো পতিতাদেরও করা হয়। যদি লোকটি যৌন চাহিদার জন্য বিয়ের রাতে অচেনা মেয়েটার সাথে যৌন সম্পর্ক করে ফেলতে পারে, তা সে চাহিদা পূরণের জন্য পরে পতিতা লয়েও যেতে তার সমস্যা মনে হবে না। আমার বিবাহিত এক বন্ধুকে এই ব্যাপারটা বলেছিলাম। সে বলল চাহিদা পূরণ নয়, ধর্মীয় মতে এটা করতেই হবে, মেয়েটার সবকিছু বিয়ের পর থেকে পুরুষের সম্মতি হয়ে যায়, সেটাকে যেমন দেখেশুনে নিরাপত্তা দিয়ে রাখতে হয় তেমন ভোগও করতে হয়। আমার মাথায় তখন চিন্তা এল তারমানে মেয়েরা জন্ম নেয় তার স্বামীর সম্পত্তি নিয়ে। বিয়ের আগ পর্যন্ত এত কষ্ট করে বাঁচিয়ে রাখা স্বতিত্ব আসলে স্বামীর সম্পত্তি তাই মেয়েটা নষ্ট করে না। বিয়ের রাতে স্বামী সেটা বুঝে পায়। তাই লাঙ্গল চালিয়ে জমি উর্বর করে।  মেয়েদের পুরুষের দাসত্ব গ্রহণ বাংলাদেশে স্বীকৃত একটা বিষয়। পরিবারই মেয়েদের পরিপূর্ণ দাস বানানোর প্রশিক্ষণ দিয়ে বড় করে। সে দিকে না যাই। নিজে পুরুষ হওয়ায় পু

গিফট

গিফট বিষয়ে আমার জ্ঞান মাইনাসের ঘরে। কাকে খুশি করতে কি দিতে হবে সেটা কোনদিন গবেষণা করে বের করতে পারিনি। এর জন্য সবসময় বন্ধুরা বিনা ট্রিটে হেল্প করেছে। মন না চাইলেও কিছু মানুষকে গিফট দিতে হয়। এইগুলো ছিল সেই গিফট। সেটা বেশিরভাগ সময় ছিল অ্যাটেশন সিক করতে। . এছাড়াও আরেক ধরনের গিফট আছে। কোন জিনিস ভাল লাগলে সেটা প্রিয়জনকে দিতে ইচ্ছে করে। ক্লাশ সিক্স কি সেভেনে বাজারে ঘুরতে ঘুরতে একটা নেইল কাটার খুব পছন্দ হয়ে যায়। সেটা শুধু সুন্দর না, দামী ছিল। পকেটের সব টাকা দিয়ে সেদিন নেইল কাটারটা কিনলাম। তারপর সেটা আমার সে সময়ের প্রাক্তন পিস অফ কলিজাকে উপহার দিলাম। নেইল কাটার হাতে নিয়ে মেয়েটা হতভম্ব। একবার আমার দিকে তাকালো একবার নেইল কাটারের দিকে। আমিও বোঝার চেষ্টা করলাম নেইল কাটারে অবাক হবার কি আছে। সেটাতে দুটো প্রজাপতির ওড়ার ছবি, নিচে বড় করে লেখা "LOVE"। নখ কাটার সময় আমার কথা মনে পড়বে। সিম্পল। যাইহোক সে নেইল কাটার নেয় নি। এখনও আমি সেটা দিয়ে আমি নখ কাটি। নখ কাটার সময় তার কথা মনে পড়ে, কত ভাল নখ কাটা যায় এটা দিয়ে, বোকা মেয়ে ভাল জিনিসটা নিল না। (তিনি ফ্রেন্ডলিষ্টে আছেন, দয়া করে নেইলকাটারটার দাবি

Jhoom Lyric 2016 - Minar Rahman | Lyrics [Bangla] ঝুম - মিনার রহমান বাংলা লিরিক

ঝুম তুমি আমায় ডেকেছিলে এক মেঘে ঢাকা দিনে কেন আমি দেইনি সাড়া আমার চোখে আকাশ দেখে তুমি বলেছিলে কিছু বুঝিনি কেন সেই ইশারা এখন আমি অন্য আমি হয়ে ছুটে চলি তোমারই শহরে হারিয়ে চোখের যত ঘুম ঝুম উড়ে উড়ে দুরে দুরে ঝুম মেঘে মেঘে ডানা মেলে ঝুম উড়ে ঘুরে তারে ডাকি ঝুম উড়ে উড়ে দুরে দুরে ঝুম মেঘে মেঘে ডানা মেলে ঝুম উড়ি ঘুরে তারেই খুজি আলো আধারির এ মায়ায় এই অবেলায় মন যে হারায় চেনা মেঘে ভচেনা কত পথ হঠাত কেনো থমকে দাঁড়ায় তোমার আমার ফেলে আসা যত রঙিন রঙিন স্মৃতি লুকিয়ে অবুঝ ঠিকানায় অচিনমনের অচিন কোন কোণে বন্দী আজও আমি ভুল সে পথের সীমানায় এখন আমি অন্য আমি হয়ে ছুটে চলি তোমারই শহরে হারিয়ে চোখের যত ঘুম ঝুম উড়ে উড়ে দুরে দুরে ঝুম মেঘে মেঘে ডানা মেলে ঝুম উড়ে ঘুরে তারে ডাকি ঝুম উড়ে উড়ে দুরে দুরে ঝুম মেঘে মেঘে ডানা মেলে ঝুম উড়ি ঘুরে তারেই খুজি JHOOM | Minar Rahman | New Song 2016 JHOOM Album : Jhoom Artist : Minar Rahman Lyrics : Minar Rahman Music Arrangement : Sajid Sarker Label : Gaanchill Music Starring : Minar, Mousum