Skip to main content

Posts

Showing posts from December, 2017

বাংলাদেশ বেতারে অনিয়ম

বাংলাদেশ বেতারে অনিয়ম , অব্যবস্থাপনা ও দুর্নীতির কারণে সেই গৌরব হারাতে বসেছে প্রতিষ্ঠানটি। নিয়মিত মহাপরিচালক , উপ - মহাপরিচালক ( অনুষ্ঠান ), পরিচালক ( প্রশাসন ও অর্থ ) ছাড়াই চলছে জাতীয় সম্প্রচার মাধ্যমটি। এ ছাড়া অন্যত্র বদলির পরও বেতারেই অফিস চালিয়ে যাওয়া , একই পদের বিপরীতে দুই ব্যক্তির বেতন উত্তোলন , সাধারণ ক্যাডারের পদে প্রকৌশলী পদায়ন , স্বাধীনতা - মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক অনুষ্ঠানের ত্রুটিযুক্ত প্রচারসহ রয়েছে আরও নানা অব্যবস্থাপনা। অনুসন্ধানে জানা যায় , ওএসডি হয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে সংযুক্তি দেয়ার পরও বেতারেই অফিস করছেন এর ‘ সাবেক ’ পরিচালক ( প্রশাসন ও অর্থ ) মিজানুর রহমান। ৮ ফেব্রুয়ারি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ৯০ নম্বর গেজেটে ৬নং ক্রমিকে বর্ণিত আদেশানুসারে তাকে ওএসডি করা হয়। শুধু তাই নয় , বেতারের দাফতরিক কাজে তিনি ভ্রমণও করেছেন বলে জানান প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা। এ ছাড়া অভিযোগ রয়েছে , তিনি একজন অতিরিক্ত সচিব হয়েও তিনধাপ নিচে উপসচিবের পদ পরিচালক (

বাংলা চলচিত্রে দূর্নীতি | Corruptions On BFDC

বাংলাদেশ চলচিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের বর্তমান চিত্র সাত একরের বেশি জায়গাজুড়ে বাংলাদেশ চলচিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের শুটিঙ এর জন্য নয়টি ফ্লোর রয়েছে। মেক অপ রুম ১৪টি। যার মধ্যে দুটির ব্যবহার হচ্ছে বর্তমানে। দুটো ডাবিং থিয়েটার । যেগুলো বন্ধই দেখা গেল। এডিটিং প্যানেল ডিজিটাল হয়নি এখনো। পুরনো দুটোতে আজকাল কোনও কাজ চলে না এফডিসির ভেতরকার পরিবেশও দিনকে দিন মলিন হয়ে যাচ্ছে। জরাজীর্ণ ফ্লোর আর টেকিনিক্যাল যন্ত্রপাতির অভাবে ছবি নির্মাণের ক্ষেত্রে পরিচালকেরা অনেকটাই এফডিসিবিমুখ হয়ে পড়েছেন। এ কারণে এখানে চলচ্চিত্রের শুটিং প্রায় শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে। তা ছাড়া   উন্নত প্রযুক্তির আশায় নতুন নির্মাতারা এখন চলচ্চিত্রের কাজ দেশের বাইরে করাতেই বেশি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছেন। চলচ্চিত্রের বদলে সেখানকার ফ্লোরগুলোতে নাটক কিংবা বিজ্ঞাপনের শুটিং হচ্ছে। বর্তমানে ছবি মুক্তির সংখ্যাও কমে গেছে। সেই সঙ্গে ছবির ব্যবসায়িক সফলতাও নেই খুব একটা। এর মাঝে দু - একটি ছবি ব্যব