Skip to main content

Posts

Showing posts from 2015

Bangladeshi Movie Download Sites (বাংলাদেশী মুভি ডাউনলোড)

NEXTGEN BD - http://180.200.238.22/ Orangebd- orangebd home bd http://103.3.226.206/ Bangla Movie Download Sites new bangla movie Bangladeshi movies

'রিলেশনে শারীরিক সম্পর্ক '

বেশির ভাগ রিলেশন একটু গাড় হলে একটা পর্যায় আসে যখন ছেলেটা চায় রিলেশনটাকে শারীরিক সম্পর্কের দিকে নিয়ে যেতে। সে মেয়েটাকে ফোর্স করে শারীরিক সম্পর্কে হ্যা বলানোর জন্য। এটা ছেলেটা চায় বললে ভুল হবে। সমাজে একটা ধারা প্রচলিত আছে যে শারীরিক সম্পর্ক হলে তাদের বিয়ে পড়িয়ে দিতে হয় (ধর্মে এবিষয়ে আরো অনেক কিছু আছে, আমার জ্ঞান কম তবে এটা আছে বলে জানি)। এটা পরের কথা। ছেলেদের মাঝে  প্রচলিত আছে শারীরিক সম্পর্ক হলে মেয়েটা তাকে ছেড়ে চলে যেতে পারবে না। একটু পরিস্কার করে বলি । একটা সম্পর্ক যখন তৈরি হয় মেয়েরা অনেক কেয়ার করে তাদের সম্পর্কের। অনেকটা ঘরের দেয়ালের মত  মেয়েরাই শেপ দেয় তাদের সম্পর্কটা দেখতে কেমন হবে। দিনে কতক্ষণ কথা হবে, কতক্ষণ বসে বসে বাদাম ছিলবে এইসব।সে তুলনায় ছেলেরা সম্পর্কের প্রতি তেমন কেয়ার করে না।কিন্তু তাদের মাথায় অন্য বিষয় ঘোরে যেমন তাদের সম্পর্ক মেনে নেবে কিনা, মেয়েটা তার চেয়ে যোগ্য কাউকে পেলে ছেড়ে চলে যাবে কিনা এমন অনেক কিছু। এসব চিন্তা মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের মাথায় বেশি থাকে। মেয়েরা চায় বর্তমানে ছেলেটাকে নিয়ে খুশি থাকতে কিন্তু ছেলেরা চায় ভবিষ্যৎ তে যেন তাকে মেয়েটা একা ফেলে না যায় সেদিকটা

পাষ্ট ইজ পাষ্ট

গত বছর সদ্য এইচ এস সি পাশ করিয়াছি। তখন এক নিকট বন্ধুর রিলেশন তুমুল গতিতে চলিতেছিল। একদিন তাকে তার রিলেশন নিয়ে ভবিষ্যৎ বাণী করিলাম, "মনে আঘাত নিও না বন্ধু, তোমাদিগকের রিলেশন আগামী এক বৎসরের মাঝেই টুটিয়া যাইবে।লিখিয়া রাখো উক্তিখানা। " তিনি ঘাড় বাঁকিয়া উচ্চস্বরে বলিয়াছিলেন , "আমাদিগকের রিলেশন অন্য আর দশখানা রিলেশনের সহিত মিলাইওনা। আমোরা অনেক জল ঘোলা করিবার পরও রিলেশন টিকিয়া রাখিয়াছি।" আমি ইহা শুনিয়া চঞ্চু বাঁকা করিয়া বলিয়াছিলাম, "বালক রোসো রোসো, রিলেশন ভুতপূর্ব অতীত মানিয়া চল ে না। ঘটমান বর্তমান মানিয়াও চলে না। ভবিষ্যত বরের ভবিষ্যৎ ঠিক আছে কিনা নামক একখানা বায়বীয় রথে চলাচল করে। " তিনি বলিলেন, "বুঝি নাই।" প্রেমে মজিলে না বোঝারই কথা। আমি তাহাকে একটু খুলিয়া বলিলাম "দেখো তুমি যাহাকে বিশ্বাস করিতেছো, প্রণয়ে আবধ্য হইয়াছো তাহার হরমোন নামক একখানা সরেশ অঙ্গাণু রহিয়াছে। ধরি তুমি রিলেশন টিকিয়া রাখিবার নিমিত্তে অতিশয় নীচুকাজ করিতেও রাজি কিন্তু তোমার দুহিতা (জিঅ্যাপ) সময়ে সময়ে পরিবর্তন হইবে। আজ তাহার নিকট তুমি ইম্পর্টেন্ট, কাল বাবা মা ইম্

তাকে অনেক ভালবাসি

হয়ত কোন বৃষ্টির দিনে জানালার কাচ সরিয়ে বৃষ্টিকে আবার এক মনে দেখবে সে। হয়ত বৃষ্টির ঝাপটায় একটু বেখেয়ালে অল্প অল্প করে শীতটা আবার গায়ে মাখবে। সে ভাববে এ কোন সুখ হয়ত ভাববে মেঘগুলো ঝরছে শুধু ঝরে পড়ছে চোখে বিস্তর মায়া নিয়ে দেখবে। আমি তার বৃষ্টিতে নেই আমি তার জানালায় নেই আমি তার কোথাও নেই যেগুলোতে আমি ছিলাম কিছুদিন আগে। তবু তাকে আমি ভালবাসি অনেক ভালবাসি, তাকে অনেক ভালবাসি। আমি অজানায় যাচ্ছি পথের সাথে হেঁটে উপরের এক টুকরো মেঘে তার দেয়া দিনগুলো নিয়ে যাচ্ছি। সে আছে হাজার পথ দূরে সে বৃষ্টি দেখছে একমনে। উপরে মেঘটা উড়ছে আমি জানি না সত্যি জানি না এ কি নিয়ে যাচ্ছি অজানায় তবু নিয়ে যাচ্ছি। না নিয়ে উপায় নেই তাকে আমি ভালবাসি অনেক ভালবাসি, ভালবাসি, তাকে অনেক ভালবাসি।

বিকেলের জানালাগুলি

১. বিকেলের রোদ জানালা দিয়ে ঘরে আসছে। সন্ধ্যে নামতে তখনও অনেক দেরি। অন্তর হাফিজের ঘরে ঢুকে প্রথমে জানালাগুলো বন্ধ করে পর্দা টেনে দিল। মিথিলার আধা চেতন অাধা অচেতন শরীর সোফাতে পড়ে আছে। সোফা থেকে তুলে বিছানায় শুইয়ে দিল। ওড়নাটা সোফাতে পড়ে। মিথিলা বিড়বিড় করে একবার হাফিজ হাফিজ বলল। পাশে থাকা চেয়ারটায় বসল অন্তর। মিথিলার মাথা থেকে পা পর্যন্ত দেখলো, এই তো সুযোগ। ২. হাফিজের বাড়িটা রাস্তার পাশে।দোতলা বাড়ি। আশে পাশের বাড়িগুলো গুলো একটু দূরে দূরে। ৩. হাফিজ ক্লাশে ভাল ছাত্র হিসেবে পরিচিত।প্রথম থেকেই সামনের দিকে বসে। আজকেও তাই। কিন্তু আজ সামনে বসলেও ম্যামের কোন কথাই কানে ঢুকছে না। ক্লাশ শেষ হলে মিথিলার সাথে দেখা করতে হবে। আজকে মিথিলার সাথে ঝগড়াটা কোন দিকে টার্ন করাতে হবে সেটা নিয়ে ক্লাশের মাঝে পরিকল্পণা করতে থাকে সে। ৪. মিথিলা মেয়েটা দেখতে ফর্সা। এদেশে ফর্সা মানেই সুন্দর। মিথিলার মত মেয়েকে গার্লফ্রেন্ড হিসেবে রাখা যেকোন ছেলের জন্য ভাগ্যই বলতে হবে। মিথিলা সেটা জানত। কয়েকটা প্রোপজের মাঝে আদনান ছেলেটা তার সাথে যায়। তাই বেছে বেছে অাদনানের সাথে রিলেশন শুরু করল। প্রথমে মিথি

মন ভাল করার রেসিপি

মন এক কেজি কারণ একটা ঘটনা দশ টেবিল চামুচ সময় পরিমাণমত মন খারাপ হলে সবার আগে মন খারাপ করার প্রধান কারণটা খুজে বের করুন। সাধারণত মন খারাপের পেছনে একটা বড় কারণ থাকে। সেই কারণটা থেকেই মন খারাপের শুরু হয়। কিন্তু তারপর আরও বিভিন্ন কাজে দৈনন্দিন অসফলতা মন খারাপের ভাবকে আরো উষ্কে দেয়। যদি কারণটা বের করতে না পারেন তবে আপনার সাথে ঘটে যাওয়া সব কিছুকে মন খারাপের কারণ বলে মনে হবে। মনে হবে পৃথিবীতে কেন আপনার সাথেই অমুক ঘটনা, তমুক ঘটনা হতে হবে! আশেপাশের পরিবেশের সাথে মানিয়ে নিতে কষ্ট হবে। নিজেকে সেমাইয়ে দেয়া আলগা তেজপাতা লাগবে। ফলে মন ভাল করার পরবর্তী পদক্ষেপে যাওয়া সম্ভব হবে না। তাই প্রধান কারণটা বের করা জরুরী। মন খারাপের প্রধান কারণটা বের করে ফেললে শুয়ে বসে যতক্ষণ ইচ্ছে মন খারাপ করতে থাকুন। কিছুক্ষণ মন খারাপ থাকার পর কেন ঘটনাটা আপনার সাথে ঘটল, ঘটনা এর চেয়েও খারাপ হতে পারত কিনা, সামনে এমন হবার সম্ভাবনা আছে কিনা এসব ভাবুন। পুরো ঘটনা থেকে শিক্ষা নিন। জানি এখনও মন ভাল হয়নি আপনার। তবে আসল কাজ কিন্তু শেষ। এখন আপনার প্রধান কাজ হল সময়টা পার করা। এর জন্য যা করতে হয় করুন। গান শোনা,

মুখর বাদল দিনে

ব্যাচেলরদের বিশেষ করে ঢাকার ব্যাচেলরদের একটা শৌখিনতা আছে। একটু ফাঁকা সময় পাওয়া গেল,একা বা দুটো বন্ধু জুটলোতো সোজা চায়ের দোকানে বসে সিগারেট টানতে টানতে চা খাওয়া (পান করা আরকি) শুরু। কেউ এটা প্রায়ই খায়, কেউ নেশার মত প্রতিদিন খায়। এই টংএর দোকানে বসে চা খাবার মজাটা আমি এখনও ধরতে পারিনি। আমি এভাবে চা খুব কম খাই। একারণে আবার আমার আশেপাশে যারা "সেই রকম চাখোর" মানুষ তারা আমার সাথে থাকলে বিপদে পড়ে যায়। আমি তাদের চা খেতে বলি না, তারা চা খাবার কথা বললে "না খাবো না" বলে দেই। তখন তারা ভদ্রতা দেখাবে নাকি আমাকে দাঁড় করিয়ে একা একা চা খাবে তা নিয়ে মহা ভ্যাবাচ্যাকায় পড়ে। এই ভ্যাবাচ্যাকার প্রথম শিকার সম্ভবত নিশান।   নিশান ঢাকা থেকে আমার বাসায় (কুড়িগ্রামে) বেড়াতে এল। আমি তাকে নিয়ে এখানে ঘুরি, সেখানে ঘুরি। ঘুরতে ঘুরতে সকাল থেকে বিকাল হয়, এটা খাওয়া হয় সেটা খাওয়া হয় কিন্তু তাকে চা খাবার কথা বলি না বা চা খাবার কথা উঠলে কি দরকার বলে এড়িয়ে যাই। ছেলে পড়ল বিপদে। সে ঢাকায় যত আড্ডা দেয় সাথে চা থাকেই। তাদের অভ্যাস এটা। সারাদিন গেল অথচ গরম চায়ে এক চুমুকও দিতে পার

কবি আর কুকুর

রাত থেকে সকাল দুজন চোখ মেলে এক কুকুর, আরেক কবি কুকুরটা থাকে রাস্তায় তার সকাল মানে খিদে খিদে মানে ছিড়ে ধরে কেড়ে নেয়া। এদিকে কবির সকাল হয় টেবিল ক্লথ বিহীন এক আকাশের ছোট্ট মেঘে কবি তার টেবিলটার নাম দিয়েছে আকাশ চেয়ারটার নাম দিয়েছে মেঘ। ছোট্ট মেঘের চার পায়াতে ভর দিয়ে অস্তিত্বের ছন্দ অাঁকে মানুষ আঁকে, আঁকে মানুষের ভেতরটা নিজের ব্যথা উগরে এসে ছিটকে গিয়ে পড়ে কোন সুখের কবিতার লাইনে কবি রাত জেগে জেগে যত্ন করে কষ্ট মোছে। এভাবে প্রতি রাত থেকে সকাল ওঠে। বাইরে ঝুম বৃষ্টি, বাইরে ঝুম শীত, বাইরে ঝুম রোদ বা বাইরে ঝুম কিছু একটা কবির তা দেখে কবিতা আসে না। বাইরে একটা গাছের পাতা শুকিয়ে যাচ্ছে। পাতার কষ্টে কবির হৃদয়ে ঢল নামে কবিতার। শুকিয়ে মরার আকুতি কবির আঙুল ফেটে বোরোয়। সে পাতা নড়ে না চড়ে না শুকিয়ে মরে দিন দিন সে পাতা কাঁদে, কবি সে কান্না শোনে, কুকুর শোনে না সবাইকে পাতার কান্না শুনিয়ে কবির মন ভরে কিন্তু পেট ভরে না কবি সকালে না খেতে খেতে একদিন মরে যায় তবু লিখে যায় পাতার কান্না। সে পাতাও একদিন ঝড়ে পড়ে। সেই রাস্তায়- যে রাস্তায় কুকুর শোয় কবি মরার পর স্বপ্নে দেখে- এ জগৎ কবিদের নয় এ

সুখ

Happiness তারাই সুখি, যারা শুধু রঙটাকে দেখে।

কষ্ট মেশার স্বাদ

বৃষ্টি যেন মিষ্টি লাগে, হৃদয়টা গায় গান বই খাতা সব ছুড়ে ফেলে চায় যে তাকে প্রাণ পাগল পাগল মনটা আর উড়ছে যেন জান আরে দাঁড়াও, বন্ধু না হয়, মন হবে খানখান। চাইছো তাকে, বুনছো স্বপ্ন, স্বপ্ন নদীর বাঁকে, ভাবছো তুমি, স্বপ্ন পূরণ, হবে পেলে তাকে। পেয়ে যদি, হারাও তাকে, ভেবেছো একবারো, স্বপ্ন পঁচবে, পঁচবে বুকটা, স্বপ্নচুর এবারো। না না শেষ হইনি তখনও তার দেয়া সব সাজা, কাচের মত ভাঙ্গবে হৃদয়, ওরে রাজ্যবিহীন রাজা। বুঝবে ছাড়লে রক্তের সাথে কষ্ট মেশার স্বাদ ভালবাসা দিয়ে হয়না কিছু, এটা বালির বাঁধ। হাজার লাভিউ, হাজার শব্দ, হাজার সময় মিশে কতটা তাকে ভালবেসেছিলে বুঝবে সবার শেষে।

ঢেউ

বুকের গভীরে হঠাৎ খুজে যদি পাও স্মৃতি চলে আসে বা চিঠি হাতড়াও লাভ নেই কোন পড়ে আছে ছাই মেলে না কোন সুর যত সুর মেলাই আসবেনা জানি আসবে না কেউ আর নেই জানো কোন কষ্টের ঢেউ।

স্বপ্নের দেশে

তোমার মাঝে যে রঙ্গিন স্বপ্ন ওড়ে ঐ বহুদূর বহুদূর গিয়ে, যদি আমি বলি, চল খাই চানাচুর খাবে তুমি কি, বসবে চাঁদে, রাখবে বাটি আকাশে চায়ে চিনি কম, মেঘ ছিড়ে ছিড়ে, শুকাবো খোলা বাতাসে শুকনো মেঘে, চা গুলিয়ে, বসব পাশাপাশি আরে ভয় নেই, কোন ভয় নেই, বলব না ভালবাসি বলব তোমায় পাখির গল্প, ব্যাঙের বাসায় থাকে ছোট্ট বাড়ির ছোট্ট চালায় মেঘের স্বপ্ন আঁকে অথবা বলব অাফ্রিকাতে অর্থনীতির কথা মন্দায় শেষ সবকিছু আজ, সবার মাথাব্যাথা কিংবা বলব বাংলাদেশে কয়টা নদী আছে কয়টায় আজ জল শুকিয়ে, ধানের দোলায় ভাসে তুমি কি জানো বার্জেলিয়াস বা প্লাঙ্কের সূত্রটা চাঁদে বসার আগে, খাতা এনে রেখো, শেখাবো নাহয় ওটা এসব যদি ভাল না লাগে, চলো দেয়া নেয়া করি সাক্ষী থাকবে স্বপ্নদেশের মেঘদূত, অপ্সরী আমার জীবনের বাকি সুখগুলো সব কিছু তুমি নেবে শুধু তোমার হৃদয়ের কবিতাখানি আমাকে পড়তে দেবে।

"ঈদের নাটক (২০১৫)" এবার ঈদের যে নাটকগুলি দেখতে পারেন

কোথায় যেন শুনেছিলাম এবার ঈদে(২০১৫) মোট ১৮০টির মত নাটক মুক্তি পেয়েছে। বোঝাই যাচ্ছে এতগুলো নাটক দেখে শেষ করা মোটামুটি অসম্ভবের কাছাকাছি। এখানে কিছু ভাল মনে হওয়া নাটকের লিষ্ট দেয়া হল। ইউটিউব লিংক নিজ দায়িত্বে খুজে নেবেন। (নাটকের নামগুলো তিথী হোসাইনের স্টাটাস থেকে নেয়া হয়েছে) ঈদের ৭/৬ দিনের ধারাবাহিক নাটকঃ  সিকান্দর বক্স এখন রাঙ্গামাটি (মোশারফ করিম) অস্থির পারভেজ রাগ করে রাঙামাটি ঘুম বাবুর বিয়ে ভ্যানিটি ব্যাগ ফরমাল ইন অ্যাকশন ফ্যান্টাস্টিক তরফদার খায়েশ ঈদের দিনের মুক্তি পাওয়া নাটকের লিস্টঃ ছায়াসঙ্গি (মাহাফুজ, মম) Fanatic স্বল্পদৈর্ঘ্য বাংলা চলচিত্র  (তিশা, সাজু খাদেম) ক্রায়িং রুম (তিশা, ইরেশ যাকের) পে ব্যাক  (তিশা, জন) দ্যা সাইলেন্স  (তিশা, সজল) ভূতের ভয় (অপি করিম) জান কুরবান ( মোশারফ করিম, রিচি) ঈদের দ্বিতীয় দিনের মুক্তি পাওয়া নাটকের লিস্টঃ সেই রকম ঘুষখো র শেষ অধ্যায় টম অ্যান্ড জেরি লাভ ফাইনালি ভূতের ভয় এ জার্নি বাই পাস্ট যমজ ৩ শর্ট টেম্পার স্টোরি বোর্ড আকাশের ঠিকানা অনুমতি প্রার্থনা ক্রিকেট ক্

POPULAR TORRENT SITES 2017

1. thepiratebay.org   2. TORRENTZ     3. EXTRATORRENT   4. torlock.com/   5. yts.ag   7. RARBG   8. torrentproject   9. 1337X   10. tamilrockers      11. eztv.ag/   12. .torrentdownloads   13. limetorrents   14.  isohunt   15. bitsnoop.com/   16. sumotorrent.sx/

অতিথি

অতিথি লক্ষী না কি যেন একটা প্রবাদ আছে। আমার ক্ষেত্রে ঠিক উল্টা এটা। অতিথি এলেই একটা না একটা প্যাঁচ লাগে আমার এখানে। নতুন বাসায় ওঠার পর বাসা দেখতে প্রথম এল বন্ধু Mahmud Hasan । একঘন্টা জ্যামে বসে থেকে গরমে অতিষ্ট হয়ে আসার পর রুমে বসেই প্রথম কথা "ফ্যান দে। " আমি ছাদের দিকে করুন মুখে তাকালাম। ছাদ থেকে দুটো প্লাস মাইনাস তার বেরিয়ে। ফান মেঝেতে এককোনায় শুয়ে আছে। বাসায় ওঠার তিন চারদিন হলেও আলসেমিতে ফ্যান লাগানো হয় নাই। শেষ পর্যন্ত মুন্না নিজে টেবিল চেয়ার জোড়া দিয়ে ফ্যান লাগিয়ে দিয়ে গজগজ করতে করতে বিদায় নিলো। তারপর অতিথি হয়ে এল বন্ধু Bisal । বিশাল এল, ফ্যান দিলাম। বিশাল গোসল করতে গেল ফ্যান বন্ধ করলাম। গোসল করে এল, এবার ফ্যান দিলাম। কিন্তু ফ্যান আর ঘোরে না। এই গরমে অতি কষ্টে থাকা শুরু করল বন্ধুবর। আমি আজ নামাবো, কাল নামাবো করি কিন্তু ফ্যান আর নামানো হয় না। ঠিকও করা হয় না। বিশাল অতি বেদনায় হাসি মুখ করে থাকে। তার গার্লফ্রেন্ড ফোন করে। সে হাসি হাসি মুখে বলে অতি সুখে আছি। আমি ভাবি কিছু একটা করা দরকার। অনেক ভেবে চিন্তে সহজ সমাধান হিসেবে গোসলের জন্য আইসকুল সাবান কেনা হল-"গরমকে ছু

Concept of Communication - What is Communication? , Quotes and Nature of Communication (Bangla)

আমরা কমিউনিকেশন সাবজেক্টে অত্যন্ত কিউট একজন ম্যাম পাইছি। ক্লাশের মাঝেই ম্যাম আমাদের কমিউনিকেশনের আগা থেকে গোড়া গুলিয়ে শরবত করে খাওয়াচ্ছে। সে শরবত বড় অমৃত। বাসায় এসেও ঠোটে (মনে) লেগে থাকে। নতুন করে আর খাওয়া (পড়া) লাগে না। তবুও আমি আজ এসেছি কমিউনিকেশন বিষয়ে কিছু জ্ঞান দান করতে। প্রথমত আপনাদের বুঝতে হবে কমিউনিকেশন জিনিসটা কি? "কমিউনিকেশন হল এমন একটি প্রক্রিয়া যেখানে প্রেরক এবং গ্রাহক কথা বলে বা কথা না বলেই কোন তথ্য, চিন্তা, অভিমত ইত্যাদি আদান প্রদান করে। " হাহহহহ। পরীক্ষাতে দশে দশ। নাহ বাই, ম্যাম বলছে শুধু সঙ্গা লিখে মঙ্গা ঘুচবে না নাকি। :-/ সাথে মনে রাখতে হবে গুণীজনদের দিয়ে যাওয়া ডায়লগগুলো। জনাব এরিস্টোটল সাহেব দুনিয়ার এহেন কোন সাবজেক্ট বাকি রাখেন নাই যেখানে তার ডায়লগ রাখেন নাই। কমিউনিকেশনেও এরিস্টোটল এসে হাজির। তার কমিউনিকেশন নিয়ে ডায়লগ হল- "কমিউনিকেশন হল প্রভাবিত করার সকল প্রকার চেষ্টা।" কার্ল আই হোভল্যান্ড মৃদু স্বরে বলে গেছেন- "কমিউনিকেশন একটি প্রকৃয়া, বুঝলা বাজান। যেখানে একজন ব্যক্তি তার উদ্দীপনাকে আরেক ব্যাক্তির কাছে প্রবাহিত করে। " এব

Function of journalism- INFORMATION ( ইনফরমেশন )

Function of journalism INFORMATION , আমরা তথ্যের সাগরে ডুবে আছি। প্রতিনিয়ত দশদিকের দশটা তথ্য আমাদের সামনে আসছে যাচ্ছে। কোনটা আমরা গ্রহণ করছি কোনটা এড়িয়ে যাচ্ছি। যেগুলো গ্রহণ করছি সেগুলোর মাঝে ফিল্টার করে দরকারিগুলো মনে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছি। এটা যে শুধু আমাদের কাছে আসছে তা না আমরাও চাই তথ্য আমাদের কাছে আসুক। তথ্যের জন্য আমরা জীবনের অর্ধেক সময় ব্যয় করে স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটিতে পড়ি। আমাদের সার্টিফিকেটগুলো আমরা কতটুকু তথ্যগ্রহণ করতে পেরেছি তার পরিমাপক হিসেবে কাজ করে। আমাদের গুরুজনরা বলে প্রচুর বই পড়তে। কারণ একটাই আমাদের মাঝে তথ্যের ভান্ডার বাড়বে। আমরা একে অপরের সাথে তথ্য আদানপ্রদানের মাধ্যমেই যোগাযোগ করি। অর্থাৎ আমরা যদি কোন ভাবে তথ্য আদানপ্রদান বন্ধ করি আমরা বিকলাঙ্গ বা মৃত হিসেবে পরিগণিত হয়ে যাই। তথ্যই আমাদের প্রাণ। মানুষ একা বাস করতে পারবে না কারণ একা একা তথ্য আদানপ্রদান হয় না। তথ্যই মানুষের মনন তৈরি করে। যার কাছে যত তথ্য আছে তাকে আমরা তত সমাদর করি। বিপদে তার কাছেই ছুটে যাই। তাকে মনে রাখি। তার কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহের চেষ্টা করি। আমাদের টিভি, রেডিও, নিউজ পেপার, ফোন ইন্ট

চাই

বহু রাতের অগোছালো শব্দগুলো উঠে আসে মাঝে মাঝে তোমার সাথে কথায় কথায়, একটু করে ভাললাগানোর মাঝে বলতে চেয়েছি বহুদিন,তোমার জন্য কি যেন হয় আমার মাঝে তোমার আমার স্মৃতির নদীটা ভাঙন ধরায় পাড়ে এ বসন্তে, কোকিলরা গায়, ভাঙ্গন থামাতেই চল দুজনে বিশাল সাগরে হাত ধরে ডুব দেই একাকিত্বের তপ্তরোদে বৃষ্টি হয়ে এসেছো এখানে স্বপ্নের রাস্তায় হাটি চল বাকিটুকুন একসাথে হাত ধরতে হবে না, আমার সাথে থেকো শুধু শেষটা নাহয় দুজনে মিলে ঝগড়া করে কাটিয়ে দেব একসাথে।

প্রোপজ

ছোট্ট একটু কথা, হয়ত কোন শুরু ছোট্ট একটা চাওয়া, চাইতে দুরুদুরু! হয়ত কোন কালে, হয়ত বা বিকেলে তুমি আর আমি, হাটব দুজন মিলে, থাকবে ঐ আকাশ, থাকবে একটু বৃষ্টি ছাতা বন্ধ করে হাসবে তুমি মিষ্টি ওই একটু হাসি, এইতো আমার চাই দুজনেতে ভিজি আর অসুখ বাঁধাই। ওই দূরেতে তুমি, আমি গাইছি গান মনটা চাইছি তোমার, করবে আমায় দান? এক অজানা সুরে, স্বপ্ন অনাবিলে পাগলামিতে ভিজি, ভিজি দুজন মিলে মাটিরা ভিজবে না, পাখিরা গাইবে না আপনরা চাইবে না, কেউ মেনে নেবে না হয়ত এই চাওয়া তুমি-মেনে নেবে না হয়ত তুমি দেখবে, শত কষ্ট যাতনা হয়ত তুমি বলবে, বৃষ্টিতে ভিজবো না হয়ত তুমি ভাববে,উহু, ভুল করা যাবে না হয়ত অংক কষবে, মনের-মিল-হলে-হয়-না কিন্তু মনের চাওয়া জন্যই, মনতো যুক্তি বোঝে না মনটা বলছে "তুমি", কিন্তু সেতো জানেনা, জীবনটা খুব কঠিন, সেতো কাউকে মানে না তবু এই একটাইতো জীবন, অজানা গল্পের হোক শুরু প্রচীরটা হবে সত্যের আর বিশ্বাসেতে পুরু জীবনে থাকে রাত, থাকবে কিছু কালো তবু বলতে পারি তোমায় বাসবো ভিশন ভালো।

অচেনা আমি

আমাকে খুজে পাচ্ছি না! ভেতরে খুজলে শুধু তোমার উঁকিঝুকি দেখি! রাত দিন সকাল বিকেল অথবা নেশার মত প্রতিক্ষণে ফিরে অাসছো, শুধু বেড়ে যাচ্ছো ভেতরে ভেতরে। টানা ফিতেয় বাঁধা হৃদয় কেটে উদ্ভোদন হয়ে গেছো আমার ভেতরে, ব্যবসার লাল বাতির আলোয় খাতা মেলে তোমার জন্য প্রেমপত্র লিখি এখন। সেসব মেঘের দেশ, পরীর দেশ ঘুরে সকালে বুয়ো এসে ময়লার ভাগাড়ে ফেলছে। তোমাকে দেবার সাহস পাইনা। তবু তোমাকে কত কিছু যে বলতে চাই! আমি রাজরাজরা নই তো!তোমাকে বলতে চাওয়া কথাতে কোন রূপকথা নেই! মধ্যবিত্ত ঘরকুনো ব্যাঙের গল্প বেশি। বৃষ্টিটা কি সুন্দরের গল্প, জানো আজ না কি হইছের গল্প, আমার আজ এত্ত খুশি লাগছের গল্প, একটুর জন্য কিভাবে বেঁচে গেলাম তার গল্প অথবা আজ একটা বন্ধুকে খুব মনে পড়ছের গল্প, ভাইকে অনেকদিন দেখিনার গল্প অথবা একটা মেয়েকে গল্প শোনাতে চাওয়ার গল্প। এত গল্প ঠাকুমার ঝুলিতেও নেই। গল্প শোনানোর জন্য হলেও আমার প্রেমপত্র দেয়া খুব জরুরী। প্রতিদিন লিখি কিন্তু দিতে পারি না। এত প্রেমপত্র ময়লা ভাগাড়ে পড়ছে, ভয় পাচ্ছি জানো, কোন দিন না জানি ময়লার ভাগাড় আমার প্রেমে পড়ে যায়।

বোকা ছেলে

আমি বড্ড বোকা ছেলে সবকিছু বুঝি ধোঁকা খেলে বলে ফেলি সব ঝুড়ি মেলে আমি বড্ড বোকা ছেলে কত দূর আমি হেঁটে এলে বুদ্ধিটা বাড়ে কত পেলে ভুলে যাই সব দূরে গেলে আমি বড্ড বোকা ছেলে জীবন শুধু পাশ ফেলে ভালোরা চলে সব ঠেলে বোকারা নাকি চাষা, জেলে আমিও বড্ড বোকা ছেলে! চালাকরা আজ আলো জ্বালে আমি আঁধারে দাঁড়িয়ে চোখ মেলে সবে-ছুটছে সেদিকে একা ফেলে বলে যাচ্ছে আমায় বোকা ছেলে। কত মানুষ আমায় বুঝে ফেলে কিছুতো বলি না কাছে পেলে ভাবি আমি বসে-সব ফেলে বোকারা বড্ড বোকা ছেলে।

তুমি

তোমাকে নিয়ে যাই ভাবি তা কবিতা হয়ে যায় তোমাকে নিয়ে যখন ভাবি নিজেকে সুখি মনে হয় তোমাকে নিয়ে ভাবি যেন যুদ্ধ জয়ের নীলনকশা আঁকি তোমাকে নিয়ে যখনই ভাবি কে যেন মেলোডি সুর ধরে তোমাকে নিয়ে ভাবার মানে পার্কে দেখা অজানা পাখিটির ঘরবাঁধার খড়কুটো কুড়োনো তোমাকে নিয়ে ভাবতে গেলে সব অগোছালো হয়ে যায়, যেমন এই কবিতার ছন্দ তোমাকে নিয়ে এত ভাবি যে ভুলে যাই বলতে ভালবাসি, অনেক অনেক ভালবাসি।

যেভাবে আপনার ফেসবুক নামের পাশে ভেরিফাইড চিহ্ন আনবেন!

 আপনি কি সেলিব্রিটিদের মত আপনার নামের শেষে ফেসবুক ভেরিফাইড টিক চিহ্নটি দেখতে চান? )। :P :P আপনাদের স্বপ্ন পূরণ করতে আমি এসে গেছি। ভেরিফাইড টিক চিহ্নটি পাবার সবচেয়ে সহজ উপায়টা বলব। (১০০% working) যা যা লাগবে - নেট কানেকশন ফেসবুক আইডি পিসি বা ল্যাপটপ গোলযোগ বিহীন মাউসের ডান পাশের বাটন কিবোর্ডের cltr, c এবং v বাটন (কপি পেষ্টের জন্য) আপনার মত ভেরিফাইডের স্বপ্নে বিভোর টিপাটিপি জানা মানুষ প্রথমে আপনাকে আপনার প্রোফাইলের ছবি এবং স্টাটাসে দুই হাজারের মত লাইক ম্যানেজ করতে হবে। কি বললেন! আপনার কাঠবলদ বন্ধুরা আপনার মেধা সৃজনশীলতাকে পাত্তা দেয় না! আপনার মত রাজপুত্রের ছবিতে লাইক দিতে চায় না তারা! ইনিয়ে বিনিয়ে লাইক চাইলে বলে "দেশে পুরান সেলিব্রিটি (পড়ুন পাগল) লাইক পায় না, নতুন সেলিব্রিটির (পড়ুন ছাগল) আমদানি, যা ভাগ"। ভাই বুকে আসেন। আমারো একি অবস্থা। চলেন লাইক ছাড়াই আপনার নামের পাশে ভেরিফাইড চিহ্নটা বসানোর চেষ্টা করি। খুব সোজা। সর্বপ্রথম আপনাকে ভেরিফাইড কারো প্রোফাইলে যেতে হবে। আচ্ছা Mark Zuckerberg ভাইয়ের আইডিতেই যাই। প্রথমে সার্চ দিয়ে তাকে বের করি। তারপর তার প্রোফাই

রাত পাখি

অাকাশ জোড়া মেঘ করেছে ডাকছে গুড়ু গুড়ু অামি জানি মেঘে তোর ভয় বুক কাপে দুরু দুরু ভয় নেই ওরে আমি আছি না তবুও যেত না ভয় বলতি অামায় পাশে থাকি যেন হোক,  যা কিছুই হয় ও রাত পাখি তুই রাখলিনা, তুই রাখলিনা তোর কথা ও রাত পাখি তুই বুঝলিনা, শুধু বাড়ালি বুকের ব্যাথা ও রাত পাখি তুই জানলিনা, এখনও চায় মন যে তোকে ও রাত পাখি তুই ফিরে আয়, প্লিজ ফিরে আয় এ বুকে বাইরে এবার বৃষ্টি নামলে নামবি আমার সাথে? যত ব্যাথা আর যত কষ্ট ধুয়ে যেতো এই রাতে ঝমঝমেতে বৃষ্টি নামল আসবিনা তুই জানি মেঘগুলো সব করে কলোরব ঝরে যাক সব পানি। ও রাত পাখি তুই মানলি না, তুই ভেঙে দিলি স্বপ্ন টাকে ও রাত পাখি তুই নিয়ে গেলি সব, নিয়ে গেলি ভেতরটাকে ও রাত পাখি জানিস কি তুই, একা নেই আমি সুখে ও রাত পাখি তুই ফিরে আয়, প্লিজ ফিরে আয় এই বুকে

চারটা গল্প সত্যি

(গল্প এক)................. এক বড় ভাইয়ের সাথে কথা খুব ভালবাসেন তাই না? ভালতো বাসতাম। রিলেশনটা তাহলে ভাঙ্গল কিভাবে? ওনার জন্য? রিলেশন.... উম....অনেকগুলো কারণ ছিল। বলতে বলতে এটা নিয়ে উপন্যাস লেখা হয়ে যাবে। (গল্প দুই).................... বন্ধুর সাথে কথা- তোদের প্রেম দেখে আমার হিংসে হয়! হা হা হা। হিংসে হয় কেন? এইযে তোদের কত আন্ডারস্টান্ডিং ভাল, দুজন দুজনকে তোরা এত ভালবাসিস, কত সহজে সুখে আছিস তোরা। আমারতো এসব কিছু নাই। হিংসে হবে নাতো কি হবে? নারে। সুখে নাই। আমার খালি উপরটাই দেখিস। অনেক সমস্যা আছে। সিনেমা তৈরি করা যাবে এসব নিয়ে। (গল্প তিন).................... বান্ধবীর সাথে কথা- আমার মত হ্যান্ডসাম ছেলেকে বাদ দিয়ে ওই টেম্পুর হেলপারের মত দেখতে ছেলেটার সাথে রিলেশন করলিতো, দেখিস তোর ব্রেকাপ হবে। রোজার ঈদের আগেই হবে। শকুনের দোয়ায় গরু মরে না কথাটা জানিস তো? আমি শকুন? রিলেশন করেই বন্ধুকে পর করে দিলি! ওই দুই দিনের টেম্পু ড্রাইভার তোর আপন হল! ওকে টেম্পু ড্রাইভার বলবি না। একশ বার বলব, টেম্পু ড্রাইভার, টেম্পু ড্রাইভার, টেম্পু ড্রাইভার, টেম্পু.... চুপ কর। তুই যতই খোটা দে আ