Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2015

কখনও?

খুব বাতাসে একলা একলা হেটেছো কখনও? খুব গরমে খালি গায়ে থেকেছো কখনও? এমনি এমনি কারন ছাড়াই গেয়েছো কখনও? ঘুম ভাঙ্গলেও চোখটা বুজে শুয়ে থেকেছো কখনও? তোমার প্রিয়ার চুলের ঘ্রান নিয়েছো কখনও? জোক না বুঝে করুন মুখে হেসেছো কখনও? ডাইরি লিখতে লিখতে অশ্রু গড়িয়েছে কখনও? অানমনাতে অারেক দিকে চলে গিয়েছো কখনও? মন খারাপের কোন রাতে কেদেছো কখনও? গানের মাঝে তোমার গল্প খুজে পেয়েছো কখনও?

বাবা

আমার মা আমাকে ছোট থেকে "বাবা,এটা করে না", "বাবা এদিকে আসো", "এইতো আমার লক্ষ্মী বাবা" এমন করে ডাকে। এতদিনেও এর গুরুত্ব বুঝতে পারিনি। আমি আগে ছোট ছিলাম, অক্ষম ছিলাম,সাহায্যের জন্য আমার পাশে মা ছিল । এখন মায়ের দিনদিন বয়স হচ্ছে, অক্ষমতার দিকে এগোচ্ছে, ছোট মেয়ের মত হয়ে যাচ্ছে, তার পাশে একজন বাবা দরকার। যেই বাবা তার পাশে থেকে সব কাজ করে দেবে, ঘুরতে নিয়ে যাবে, অসুখে সময়মত পানির গ্লাস সমেত অষুধ এনে দেবে, গল্প করে সময় কাটাবে তার সাথে, কখনই তার অক্ষমতা বুঝতে দেবে না। সেই বাবাটা যে আমি এখন ধীরেধীরে বুঝতে পারি। আমার মা এখন আমার মেয়ে। তাকে সামলে রাখার দায়িত্ব আমার। কিন্তু খুব খারাপ বাবা আমি। মেয়েকে একা শত মাইল দূরে রেখে আনন্দে দিন কাটাচ্ছি। আমার মেয়ে মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়। ডায়বেটিক্স, উচ্চরক্তচাপ আরও নানা কিছু কানে আসে। মেয়েটা আমাকে বুঝতে দেয় না।একা আমার ছোট ভাইটাকে নিয়ে বাসায় থাকে। অফিস থেকে এসে একা ঘর গোছায়, বাজার করে, রান্না করে সব একা করে। যেন খুব মজা করে রান্নাবাটি খেলা হচ্ছে সেখানে! কিন্তু মেয়েটা নামাজ পড়ে মোনাজাতে হয়ত শুধু আমার মঙ্গলই কামনা করে। ত

Boishakher Elish (A Bangla fiction film)

নাম- Boishakher Elish (বৈশাখের ইলিশ) Script & D.O.P Khalid Ahasan​ Cast- Naila Nayem Naila Nayem Polash Mojahidul Islam Polash D.Google Khalid ahasan Choto Bhai Mahmud Hasan Munna producer মাহমুদ হাসান​ Concept,Story,Editing & Direction Mojahidul Islam Polash​

"ঢাবিতে মেয়েদের জামাকাপড় খুলে নেয়া হয়েছে কারণ তারা নাকি নাভীর নিচে কাপড় পড়েছিল"

ঢাবিতে মেয়েদের জামাকাপড় খুলে নেয়া হয়েছে কারণ তারা নাকি নাভীর নিচে কাপড় পড়েছিল। আমার শ্রদ্ধেয় গুরুজনেরা ছোটবেলায় আমাকে নারীজাতির সম্পর্কে জ্ঞান দিয়েছেন যে "লজ্জা নারীর ভূষণ, মেয়েদের চুল দেখা হারাম, পর্দা ছাড়া সব নারী রাস্তার কুকুরের মত এজন্য দোজখে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা বেশি হবে, নির্দিষ্ট বয়সের পর নারীকে নিজ বাড়িতে নাহয় শ্বশুরবাড়িতে থাকতে হবে, স্বামী, বাবা, ভাই ছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়া যাবে না, সামনে পর্দা ছাড়া নারী চলে এলে আর প্রতিবাদ করতে না পারলে দৃষ্টি নত রাখবে, নিজ নিজ লজ্জাস্থানের হেফাজত করবে (না দেখিয়ে বেড়ানো আর কি), শয়তান নারীর মাঝে বাস করে, বিয়েছাড়া পুরুষের সাথে যেকোন সম্পর্কই অবৈধ্য, নারীর কারণে আজ আমরা পুরুষেরা ভুগছি, আমাদের বেহেস্তে থাকার কথা ছিল কিন্তু নারীর লোভ পৃথিবীতে নিয়ে এসেছে।  " মোটামুটি এসবই। আমি ছোট থেকেই বাইরে। একা একা এতবড় হয়েছি। বাবা মায়ের সাথে একসাথে থাকা কি এখনও আমি জানি না! আমার সামাজিকিকরণ একরকম প্রকৃতির ধুলাবালি, গাছপালা,গল্পের বই এসব থেকে হয়েছে। তাই আমি বলতে পারব না উপরের ব্যাপারগুলোই মেয়েদের সত্যি বা মিথ্যা বা অতিরন্জিত। আগে বর্ডিং স্কুল

Android One Lollipop 5.1 BANGLA Review with Symphony Roar A50

আজ আমি আপনাদের Symphony Roar A50এর Lollipop 5.1 রিভিউ দেখাবো। যেটি একটি Android One মোবাইল। বছর দুয়েকের মধ্যেই, Android One সময়ের সাথে উন্নত হতে থাকবে৷ভয়েস কম্যান্ড এবং একটি Google-এর ডিজাইন করা ইন্টারফেসগুলির মতো সহজ ও শক্তিশালী বৈশিষ্ট্যগুলি যা বিশ্বের তথ্য পেশ করে আপনার নখদর্পণে এনে দিয়েছে৷

সেতো আসেনি (মোজাহিদুল ইসলাম পলাশ )

কথাটা বলার আগে শুধু হাসি দিয়ে চলল মেয়েটা। যেন এত মজার ব্যাপার যে বলার আগে কল্পণা করেই ওর খুব হাসি পাচ্ছে। ড্যাবড্যাব করে তাকানোটাও একটা আর্ট ওকে দেখে শিখেছি। আমি ওকে জ্ঞান বিতরণের সময় ও এমন ড্যাবড্যাব করে আমার দিকে তাকিয়ে থাকে। আমি সেরকম ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে তার হাসি দেখলাম। তারপর তার হাসির কথাটা বলল। আবার হাসি। কথাটা খুব মজার ছিল না। আজ এখানে দেখা করতে আসার সময় কিছু বখাটে ছেলে তাকে দেখে কি গান বলে যাচ্ছিল সেটা। মেয়েরা কি উত্তক্ত হয়ে এমন মজা পায়! মানুষের কোডিংএ কি ইভ টিজিং আদিম কাল থেকেই কোড করা! ছেলেরা মেয়েদের উত্তক্ত করবে আর মেয়েরা সে সময়টাকে খারাপ ভাবে নিলেও সেটা নিয়ে পরে হাসাহাসি করবে! নাকি এটা পুরুষ সমাজের কাছে নারী জাতির অসহায় আত্মসমর্পন। তারা জানে রাস্তায় বেরুলে কিছু ছেলে তাকে দেখে গান গাইবে, কিছু কাপড় ভেদ করা দৃষ্টিতে শকুনের মত চেয়ে থাকবে, কিছু শিষ বাজাবে, কিছু পিছু নেবে, কিছু সুযোগ পেলে গায়েও হাত দিতে পারে। এটা স্বাভাবিক! এটাকে মানিয়ে নিয়ে পথ চলতে পারাটাই কি বাস্তবতা! কিংবা একে জোক্সে পরিণত করে খিলখিল করে হাসা। মেয়েটা পরীর মত সুন্দর।

মেঘের গায়ে ঝাড়ফুক (মোজাহিদুল ইসলাম পলাশ )

আচ্ছা, পানি পড়া হয় তো মেঘ পড়া হয় না? মেঘ তো পানির আরেক রূপ! আমি মেঘ পড়া পাঠাবো সে মেঘ বৃষ্টি হয়ে নামবে তোমার জানালায়! তোমার বেলকনিতে! তোমার ছাদে! তোমার উঠনে! তুমি যেখানে থাকে সেখানে! তুমি জানালা দিয়ে বৃষ্টি ধরতে চাইলেই স্পর্ষ পাবে আমার নতুন একটা পাগলামির তুমি বেলকনিতে দাঁড়ালে জলের ঝাপটায় বুঝবে কে যেন চাইছে তুমি বৃষ্টিতে ভিজো। তুমি ভিজতে এলেই আমার ফাঁদে পা দেবে আমার বৃষ্টি তোমাকে জড়িয়ে নেবে চুল ভিজিয়ে, চোখ ভিজিয়ে ঠোট ভেজাবে ভেজাবে গাল, চুয়ে চুয়ে জল গড়াবে থুতনি থেকে দু হাত দিয়ে সে জল সরালেও সরবে না পড়তেই থাকবে, পড়তেই থাকবে। মেয়ে, তুমি কি কোনদিন বৃষ্টিতে ভিজবে না? আজ না হোক কালতো ভিজবেই আমার প্রেমে যে পড়তেই হবে তোমাকে মনে রেখো বৃষ্টিতে ভিজলেই কিন্তু তুমি শেষ! এই দিলাম মেঘে ফু দিয়ে।

ভালবাসার মানুষগুলো (মোজাহিদুল ইসলাম পলাশ )

পৃথিবীতে এমন কোন মেয়ে নাই যাকে শুধু একটা ছেলেই ভালবাসছে। একটা মেয়ে জীবনে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ছেলের ভালবাসা পায়। কোনটা গ্রহণ করে, কোনটা পাশ কাটিয়ে যায়। সেই মেয়ে যদি আবার ইয়ে টাইপ হয় তো সকল ছেলেকে হাতের মুঠোয় রাখে, ইচ্ছেমত নাকে দড়ি দিয়ে ঘুরিয়েও নিয়ে বেড়ায়। মেয়েটার কোন ছেলের সাথে রিলেশন হয়, কোন ছেলে হৃদয় দিয়ে ফেললে তখন হৃদয় হারানোর ব্যাথায় কাতরাতে থাকে, কোন ছেলে আবার মেয়েটার হৃদয় ও ১৮+ নিয়ে মেয়েটাকে উল্টা কাচকলা দ েখিয়ে ভেগে যায়। ফলাফল সময়ের সাথে মেয়েটার জীবনে আসা ছেলের নামের লিষ্ট বড় হতে থাকে। আমার ফ্রেন্ডলিষ্টে এমন কয়েকজন যারা বিভিন্ন সময়ে একই মেয়ের সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছে। তখন তারা এক জন অপর জনের মহাশত্রু ছিল। শত্রু হওয়াই স্বাভাবিক। সব ভাগাভাগি করা যায় কিন্তু ভালবাসার মানুষকে অন্যের সাথে ভাগ করা যায় না। সেটা ছিল তখনকার রিয়েলিটি। কিন্তু এখন এতদিন পরও তারা শত্রুই আছে অথচ দেখা গেছে যেই মেয়ের জন্য তারা শত্রু সেই মেয়েই তাদের ছেড়ে অন্যকোন বড়ভাইয়ের সাথে প্রেম করে মনের সুখে দিন কাটাচ্ছে। তারা শত্রু, তাদের ব্যাপার, সব ঠিক আছে। কিন্তু গোল বাঁধে যখন আমি তাদের কোন একজনের সাথে ঘুরি,