গতকাল রক্ত দিতে গেলাম স্কয়ার হাসপাতাল। রোগী একজন মহিলা। ঢাকার একটি
কলেজের শিক্ষিকা। রোড এক্সিডেন্ট করে গুরুতর অসুস্থ। লাইফ সাপোর্টে রাখা।
তার বড় ভাই দেখভাল করছে। একটু বয়স্ক।
অনেক চিন্তায় ছিলেন। এবি নেগেটিভ রক্তের গ্রুপওয়ালা মানুষ পাওয়া কঠিন। তার উপর রক্তের গ্রুপ মিললেও ক্রস মেচিং এ রক্তে কোন প্রবলেম পেলে সেটা নেয়া হয় না। দাতার শরীরে উল্টাপাল্টা কিছু থাকলেই শেষ।
আমাকে রক্ত দেয়ার আগে একটা ফর্ম দিলো।
ফর্ম হাতে নিয়ে দেখি তাতে প্রায় ত্রিশ পয়ত্রিশটা নৈবিত্তিক প্রশ্ন। হা/না উত্তরে টিক দিতে হবে।
প্রথম প্রশ্নটা ছিল আমি কি সুস্থ কিনা?
খুশি মনে উত্তর দিলাম হ্যা।
তারপর থেকে আসল প্রশ্ন শুরু হল।
😰
😰
তারপরের প্রায় সবগুলোই আমার সেক্স লাইফ নিয়ে। একটার পর একটা পড়ছি আর ভদ্রলোকের সামনে লজ্জায় লাল নীল হয়ে "না" তে টিক দিচ্ছি।
টিক দিতে দিতে শেষে গিয়ে দেখি ওই প্রথমের আমি সুস্থ আছি কিনা সেটাতে শুধু হা বাকি সব না। ভদ্র লোক সব দেখে দুগালে হাসি নিয়ে জমা দিয়ে এলেন।
তারপর তার আত্মিয়দের ফোন দিয়ে বললেন বাচ্চা একটা ছেলে পাওয়া গেছে। কোন প্রবলেম হবে না। কোন খারাপ অভ্যাস নাই।
তারপর রক্ত দিয়ে বিস্কুট হাতে বেরিয়ে আসতে আসতে ভাবছি কবে যে বড় হব?
অনেক চিন্তায় ছিলেন। এবি নেগেটিভ রক্তের গ্রুপওয়ালা মানুষ পাওয়া কঠিন। তার উপর রক্তের গ্রুপ মিললেও ক্রস মেচিং এ রক্তে কোন প্রবলেম পেলে সেটা নেয়া হয় না। দাতার শরীরে উল্টাপাল্টা কিছু থাকলেই শেষ।
আমাকে রক্ত দেয়ার আগে একটা ফর্ম দিলো।
ফর্ম হাতে নিয়ে দেখি তাতে প্রায় ত্রিশ পয়ত্রিশটা নৈবিত্তিক প্রশ্ন। হা/না উত্তরে টিক দিতে হবে।
প্রথম প্রশ্নটা ছিল আমি কি সুস্থ কিনা?
খুশি মনে উত্তর দিলাম হ্যা।
তারপর থেকে আসল প্রশ্ন শুরু হল।


তারপরের প্রায় সবগুলোই আমার সেক্স লাইফ নিয়ে। একটার পর একটা পড়ছি আর ভদ্রলোকের সামনে লজ্জায় লাল নীল হয়ে "না" তে টিক দিচ্ছি।
টিক দিতে দিতে শেষে গিয়ে দেখি ওই প্রথমের আমি সুস্থ আছি কিনা সেটাতে শুধু হা বাকি সব না। ভদ্র লোক সব দেখে দুগালে হাসি নিয়ে জমা দিয়ে এলেন।
তারপর তার আত্মিয়দের ফোন দিয়ে বললেন বাচ্চা একটা ছেলে পাওয়া গেছে। কোন প্রবলেম হবে না। কোন খারাপ অভ্যাস নাই।
তারপর রক্ত দিয়ে বিস্কুট হাতে বেরিয়ে আসতে আসতে ভাবছি কবে যে বড় হব?
Comments
Post a Comment